Text Practice Mode
প্রিন্সেস ডায়ানা
created Sep 1st, 05:47 by Ayub Ali
0
300 words
18 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
যুক্তরাজ্যের প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যুর ৩০ বছরের বেশি সময় পর তাঁর রেখে যাওয়া একটি টাইম ক্যাপসুল খুঁজে পাওয়া গেছে। লন্ডনের একটি হাসপাতালে খনন করে ওই টাইম ক্যাপসুল বের করা হয়েছে এবং সেটি খোলা হয়েছে।
এই টাইম ক্যাপসুল ছিল একটি ছোট বাক্স। ওয়েলসের প্রিন্সেস এবং লন্ডনের গ্রেট অরমন্ড স্ট্রিট হসপিটাল ফর চিলড্রেনের (জিওএসএইচ) সভাপতি হিসেবে প্রয়াত প্রিন্সেস ডায়ানা এই বাক্স পুঁতে রেখেছিলেন।
সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, ১৯৯১ সালের মার্চ মাসে জিওএসএইচের ভ্যারাইটি ক্লাব বিল্ডিংয়ের ভিত্তির নিচে এই বাক্স পুঁতে রাখা হয়েছিল। নতুন শিশু ক্যানসার সেন্টারের নির্মাণকাজ শুরুর পর সিসা-আবৃত কাঠের এই টাইম ক্যাপসুলটি সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়।
বাক্সের ভেতরে যা পাওয়া গেছে, তা ছিল নব্বই দশকের শুরুর দিকের জীবনযাপনের এক দারুণ ঝলক। জিওএসএইচ গত বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ১৯৯১ সালে যাঁরা জন্মেছিলেন বা তখন সেখানে কর্মরত ছিলেন, তাঁদের সাহায্যে বাক্সটি খোলা হয়। এর মধ্যে পাওয়া গেছে, হাতের মুঠো আকারের একটি ছোট টেলিভিশন, কাইলি মিনোগের একটি সিডি আর কিছু গাছের বীজ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জনপ্রিয় শিশুদের টেলিভিশন শো ‘ব্লু পিটার’-এর একটি প্রতিযোগিতায় জয়ী দুই শিশু—সিলভিয়া ফোলকস এবং ডেভিড ওয়াটসন ক্যাপসুলের ভেতরে রাখার জন্য জিনিসগুলো বেছে নিয়েছিল।
ওই দুই শিশু রেখেছিল কাইলি মিনোগের ‘রিদম অব লাভ সিডি’, একটি ইউরোপীয় পাসপোর্ট, পুনর্ব্যবহারযোগ্য কাগজ, একটি ছোট টিভি, যুক্তরাজ্যের কিছু কয়েন, একটি স্নোফ্লেক হোলোগ্রাম, কিউ গার্ডেনসের গাছের বীজ, আর সৌরশক্তিচালিত ক্যালকুলেটর। এ ছাড়া ছিল ফোলকস ও ওয়াটসনের লেখা চিঠি, দ্য টাইমস পত্রিকার একটি কপি, আর ডায়ানার একটি ছবি।
দশকের পর দশক মাটির নিচে থাকার পরও অধিকাংশ জিনিস অক্ষত ছিল। অনেক জিনিস এখনো ভালো আছে, যা এক ভিন্ন প্রযুক্তিগত যুগের স্মৃতি জাগায়। আর্কাইভের কর্মীরা জানান, কয়েকটি জিনিস পানিতে ভিজে সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শিশু হেমাটোলজি, অনকোলজি এবং বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিটের ক্লিনিক্যাল ফেলো হিসেবে কাজ করা রোচানা রেডকার টাইম ক্যাপসুল তুলতে সাহায্য করেছিলেন। তিনি বলছিলেন, ‘এই আয়োজনের অংশ হতে পারাটা দারুণ ছিল। আমি ছয় মাস আগে মাত্র জিওএসএইচে যোগ দিয়েছি। টাইম ক্যাপসুল তুলতে সাহায্য করতে পেরে আমি ভীষণ উত্তেজিত ছিলাম।
এই টাইম ক্যাপসুল ছিল একটি ছোট বাক্স। ওয়েলসের প্রিন্সেস এবং লন্ডনের গ্রেট অরমন্ড স্ট্রিট হসপিটাল ফর চিলড্রেনের (জিওএসএইচ) সভাপতি হিসেবে প্রয়াত প্রিন্সেস ডায়ানা এই বাক্স পুঁতে রেখেছিলেন।
সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, ১৯৯১ সালের মার্চ মাসে জিওএসএইচের ভ্যারাইটি ক্লাব বিল্ডিংয়ের ভিত্তির নিচে এই বাক্স পুঁতে রাখা হয়েছিল। নতুন শিশু ক্যানসার সেন্টারের নির্মাণকাজ শুরুর পর সিসা-আবৃত কাঠের এই টাইম ক্যাপসুলটি সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়।
বাক্সের ভেতরে যা পাওয়া গেছে, তা ছিল নব্বই দশকের শুরুর দিকের জীবনযাপনের এক দারুণ ঝলক। জিওএসএইচ গত বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ১৯৯১ সালে যাঁরা জন্মেছিলেন বা তখন সেখানে কর্মরত ছিলেন, তাঁদের সাহায্যে বাক্সটি খোলা হয়। এর মধ্যে পাওয়া গেছে, হাতের মুঠো আকারের একটি ছোট টেলিভিশন, কাইলি মিনোগের একটি সিডি আর কিছু গাছের বীজ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জনপ্রিয় শিশুদের টেলিভিশন শো ‘ব্লু পিটার’-এর একটি প্রতিযোগিতায় জয়ী দুই শিশু—সিলভিয়া ফোলকস এবং ডেভিড ওয়াটসন ক্যাপসুলের ভেতরে রাখার জন্য জিনিসগুলো বেছে নিয়েছিল।
ওই দুই শিশু রেখেছিল কাইলি মিনোগের ‘রিদম অব লাভ সিডি’, একটি ইউরোপীয় পাসপোর্ট, পুনর্ব্যবহারযোগ্য কাগজ, একটি ছোট টিভি, যুক্তরাজ্যের কিছু কয়েন, একটি স্নোফ্লেক হোলোগ্রাম, কিউ গার্ডেনসের গাছের বীজ, আর সৌরশক্তিচালিত ক্যালকুলেটর। এ ছাড়া ছিল ফোলকস ও ওয়াটসনের লেখা চিঠি, দ্য টাইমস পত্রিকার একটি কপি, আর ডায়ানার একটি ছবি।
দশকের পর দশক মাটির নিচে থাকার পরও অধিকাংশ জিনিস অক্ষত ছিল। অনেক জিনিস এখনো ভালো আছে, যা এক ভিন্ন প্রযুক্তিগত যুগের স্মৃতি জাগায়। আর্কাইভের কর্মীরা জানান, কয়েকটি জিনিস পানিতে ভিজে সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শিশু হেমাটোলজি, অনকোলজি এবং বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিটের ক্লিনিক্যাল ফেলো হিসেবে কাজ করা রোচানা রেডকার টাইম ক্যাপসুল তুলতে সাহায্য করেছিলেন। তিনি বলছিলেন, ‘এই আয়োজনের অংশ হতে পারাটা দারুণ ছিল। আমি ছয় মাস আগে মাত্র জিওএসএইচে যোগ দিয়েছি। টাইম ক্যাপসুল তুলতে সাহায্য করতে পেরে আমি ভীষণ উত্তেজিত ছিলাম।
