Text Practice Mode
রবিবার (৮ জুন) জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল
created Sunday June 08, 16:11 by antar roy
0
344 words
8 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
রবিবার (৮ জুন) জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র (নিটোর) থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
জানা যায়, ঈদের আগের দিন পশু কেনার সময় লাথিতে আহত হয়ে ও ঈদের দিন পশু কোরবানি দিতে গিয়ে আহত হয়ে মোট চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৬৪১ জন। এর মধ্যে জরুরি অপারেশন হয়েছে ১৮১ জনের। এছাড়াও এই দুই দিনে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ২০৭ জন এবং হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন ৪৩৪ জন।
আরও জানা যায়, ঈদের দিন কোরবানি দিতে গিয়ে লোকজন আহত হয়ে চিকিৎসা নিতে এসেছেন। কিন্তু ঈদের দ্বিতীয় দিনও আহত হয়ে একের পর এক লোকজন এসেছেন। যার সঠিক হিসেব আগামীকাল (সোমবার) দুপুরে পাওয়া যাবে বলে নিটোর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। তবে আনুমানিক হিসেবে অনুযায়ী সকাল থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত নিটোর এ ৭০ থেকে ৮০ জন চিকিৎসা নিতে এসেছেন। এদের সবাই কোরবানি দিতে গিয়ে আহত হওয়া রোগী।
নিটোরের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক কনসাল্টেন্ট ডা. রিপন ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শনিবার (৭ জুন) কোরবানির দিনে সারাদিনে ভাংচুর ও কাটা ছেড়া রোগী চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৩২৫ জন। এদের মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ১০২ জনের। অপারেশনের সবাইকে ভর্তি রাখা হয়েছে। এছাড়াও অপারেশনের রোগীসহ একই দিনে গুরুতর আহত হয়ে আসা মোট ভর্তি রোগীর সংখা ১২২ জন। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। এছাড়া ঈদের আগের দিন পশু কিনতে গিয়ে লাথিতে আহত হওয়া রোগী এসেছেন ৩১৬ জন। এদের মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ৭৯ জনের। আর মোট ভর্তি হতে হয়েছে ৮৫ জন। এ নিয়ে ঈদের আগের দিন গত শুক্রবার ও ঈদের দিন মিলিয়ে মোট আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৬৪১ জন। এর মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ১৮১ জনের। হাসপাতালে ভর্তি আছেন ২০৭ জন এবং হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন ৪৩৪ জন।
তিনি বলেন, শনিবার যে সব রোগী এসেছেন এদের অধিকাংশ পশু জবাই করতে গিয়ে আহত হয়েছে। এদের কারো হাত কেটে গেছে, কারো পা কেটে গেছে আবার কারো রগ কেটে গেছে। আর গত শুক্রবার যারা এসেছেন তারা কোরবানির পশু কিনতে গিয়ে পশুর লাথিতে হাত-পা ভেঙে গেছে এমন রোগী। যাদের অপারেশন লাগেনি এবং গুরুতর আহত হননি তাদেরকে আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দিয়েছি।
এদিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দ্বায়িত্বরত আনসার সদস্য হাবিব বলেন, সকাল থেকে একের পর এক রোগী আসতেছে। সকাল থেকে এখন পর্যন্ত আনুমানিক অন্তত ৭০ থেকে ৮০ জন রোগী চিকিৎসা নিতে এসেছেন।
জানা যায়, ঈদের আগের দিন পশু কেনার সময় লাথিতে আহত হয়ে ও ঈদের দিন পশু কোরবানি দিতে গিয়ে আহত হয়ে মোট চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৬৪১ জন। এর মধ্যে জরুরি অপারেশন হয়েছে ১৮১ জনের। এছাড়াও এই দুই দিনে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ২০৭ জন এবং হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন ৪৩৪ জন।
আরও জানা যায়, ঈদের দিন কোরবানি দিতে গিয়ে লোকজন আহত হয়ে চিকিৎসা নিতে এসেছেন। কিন্তু ঈদের দ্বিতীয় দিনও আহত হয়ে একের পর এক লোকজন এসেছেন। যার সঠিক হিসেব আগামীকাল (সোমবার) দুপুরে পাওয়া যাবে বলে নিটোর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। তবে আনুমানিক হিসেবে অনুযায়ী সকাল থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত নিটোর এ ৭০ থেকে ৮০ জন চিকিৎসা নিতে এসেছেন। এদের সবাই কোরবানি দিতে গিয়ে আহত হওয়া রোগী।
নিটোরের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক কনসাল্টেন্ট ডা. রিপন ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শনিবার (৭ জুন) কোরবানির দিনে সারাদিনে ভাংচুর ও কাটা ছেড়া রোগী চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৩২৫ জন। এদের মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ১০২ জনের। অপারেশনের সবাইকে ভর্তি রাখা হয়েছে। এছাড়াও অপারেশনের রোগীসহ একই দিনে গুরুতর আহত হয়ে আসা মোট ভর্তি রোগীর সংখা ১২২ জন। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। এছাড়া ঈদের আগের দিন পশু কিনতে গিয়ে লাথিতে আহত হওয়া রোগী এসেছেন ৩১৬ জন। এদের মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ৭৯ জনের। আর মোট ভর্তি হতে হয়েছে ৮৫ জন। এ নিয়ে ঈদের আগের দিন গত শুক্রবার ও ঈদের দিন মিলিয়ে মোট আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৬৪১ জন। এর মধ্যে জরুরি অপারেশন লেগেছে ১৮১ জনের। হাসপাতালে ভর্তি আছেন ২০৭ জন এবং হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন ৪৩৪ জন।
তিনি বলেন, শনিবার যে সব রোগী এসেছেন এদের অধিকাংশ পশু জবাই করতে গিয়ে আহত হয়েছে। এদের কারো হাত কেটে গেছে, কারো পা কেটে গেছে আবার কারো রগ কেটে গেছে। আর গত শুক্রবার যারা এসেছেন তারা কোরবানির পশু কিনতে গিয়ে পশুর লাথিতে হাত-পা ভেঙে গেছে এমন রোগী। যাদের অপারেশন লাগেনি এবং গুরুতর আহত হননি তাদেরকে আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দিয়েছি।
এদিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দ্বায়িত্বরত আনসার সদস্য হাবিব বলেন, সকাল থেকে একের পর এক রোগী আসতেছে। সকাল থেকে এখন পর্যন্ত আনুমানিক অন্তত ৭০ থেকে ৮০ জন রোগী চিকিৎসা নিতে এসেছেন।
