Text Practice Mode
চীনে কেন নতুন সাংস্কৃতিক বিপ্লব শুরু হয়েছে?
created May 5th, 06:27 by vaijan
1
205 words
22 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
ষাট বছর আগে চীনে যেভাবে সাংস্কৃতিক বিপ্লব শুরু হয়েছিল, তা ছিল বিশৃঙ্খল, সহিংস ও অগোছালো। কিন্তু এবার চীন সংস্কৃতিগত পরিবর্তনের যে উদ্যোগটি নিয়েছে, তা অনেক বেশি পরিকল্পিত, গোছানো এবং শক্ত অবস্থান থেকে পরিচালিত হচ্ছে।
চীন এখন দেশের ভেতরে পশ্চিমা প্রভাবের বিরুদ্ধে নিজস্ব সংস্কৃতিকে জোরদার করছে। অনেকের মতে, এটি এক পরিবর্তনের ইঙ্গিত। চীন হয়তো দীর্ঘ সময়ের জন্য নিজের মতো করে টিকে থাকার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘চীন একটি নতুন একাডেমিক শাখা চালু করেছে। এর উদ্দেশ্য জাতিগত গবেষণায় পশ্চিমা পক্ষপাত দূর করা এবং একক জাতীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে নিজেদের বয়ানকে মজবুত করা।’ এই উদ্যোগ সম্ভবত সোভিয়েত যুগ থেকে পাওয়া জাতিগত দ্বন্দ্বের বোধকে অতিক্রম করার চেষ্টা।
পান ইউয়ে পশ্চিমা প্রভাবের বিরুদ্ধে প্রচারাভিযানেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাই এই উদ্যোগকে একটি সামগ্রিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেখা যেতে পারে। এর লক্ষ্য হচ্ছে—জাতীয় ঐক্য মজবুত করা, জাতিগত বিভাজন কমিয়ে আনা এবং ধীরে ধীরে বিদেশি সাংস্কৃতিক প্রভাব দূর করা।
এই পুনর্বিন্যাসের ফলে চীনের ঐতিহ্যবাহী জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গিকেও নতুনভাবে সাজানো হবে। কিন্তু সমাজের অনেকেই হয়তো এই পরিবর্তনকে পুরোপুরি গ্রহণ করতে পারেনি এখনো। ফলে তারা দুই জগতের মধ্যে আটকে গেছে।
মাও সে–তুংয়ের সাংস্কৃতিক বিপ্লবও এই দ্বন্দ্ব মোকাবিলার চেষ্টা করেছিল। তবে তা ছিল ধ্বংসাত্মক। এবারকার প্রচেষ্টা তুলনামূলকভাবে বেশি স্থির, অনেক বেশি বাস্তবভিত্তিক। তবে এমন উদ্যোগ ভবিষ্যতের নানা বিকাশকেও বাধা দিতে পারে।
চীন এখন দেশের ভেতরে পশ্চিমা প্রভাবের বিরুদ্ধে নিজস্ব সংস্কৃতিকে জোরদার করছে। অনেকের মতে, এটি এক পরিবর্তনের ইঙ্গিত। চীন হয়তো দীর্ঘ সময়ের জন্য নিজের মতো করে টিকে থাকার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘চীন একটি নতুন একাডেমিক শাখা চালু করেছে। এর উদ্দেশ্য জাতিগত গবেষণায় পশ্চিমা পক্ষপাত দূর করা এবং একক জাতীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে নিজেদের বয়ানকে মজবুত করা।’ এই উদ্যোগ সম্ভবত সোভিয়েত যুগ থেকে পাওয়া জাতিগত দ্বন্দ্বের বোধকে অতিক্রম করার চেষ্টা।
পান ইউয়ে পশ্চিমা প্রভাবের বিরুদ্ধে প্রচারাভিযানেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাই এই উদ্যোগকে একটি সামগ্রিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেখা যেতে পারে। এর লক্ষ্য হচ্ছে—জাতীয় ঐক্য মজবুত করা, জাতিগত বিভাজন কমিয়ে আনা এবং ধীরে ধীরে বিদেশি সাংস্কৃতিক প্রভাব দূর করা।
এই পুনর্বিন্যাসের ফলে চীনের ঐতিহ্যবাহী জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গিকেও নতুনভাবে সাজানো হবে। কিন্তু সমাজের অনেকেই হয়তো এই পরিবর্তনকে পুরোপুরি গ্রহণ করতে পারেনি এখনো। ফলে তারা দুই জগতের মধ্যে আটকে গেছে।
মাও সে–তুংয়ের সাংস্কৃতিক বিপ্লবও এই দ্বন্দ্ব মোকাবিলার চেষ্টা করেছিল। তবে তা ছিল ধ্বংসাত্মক। এবারকার প্রচেষ্টা তুলনামূলকভাবে বেশি স্থির, অনেক বেশি বাস্তবভিত্তিক। তবে এমন উদ্যোগ ভবিষ্যতের নানা বিকাশকেও বাধা দিতে পারে।
