eng
competition

Text Practice Mode

ইজরায়েলের গাজার উপর গনহত্যা

created Dec 14th, 11:06 by Somair Hossain (1329)


0


Rating

257 words
13 completed
00:00
ইসরায়েল ফিলিস্তিনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে এই সংঘাত। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এই সংঘাতের সূত্রপাত। ফিলিস্তিনিরা তাদের ভূমি থেকে উচ্ছেদ হয়ে আসছে এবং তাদের উপর দীর্ঘদিন ধরে নির্যাতন চালানো হচ্ছে।
 
২০২৩ সালের ৭ই অক্টোবর থেকে গাজায় এই সংঘাত তীব্র আকার ধারণ করে। ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় বিমান হামলা স্থল অভিযান শুরু করে। এই হামলায় বহু বেসামরিক মানুষ নিহত আহত হয়েছে। ঘরবাড়ি, স্কুল, হাসপাতাল, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পানির লাইন সহ বহু স্থাপনা ধ্বংস হয়েছে।
 
এই সংঘাতের ফলে গাজায় মানবিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। বিদ্যুৎ পানির অভাবে মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। হাসপাতালগুলো আহতদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে। খাদ্য ওষুধের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।
 
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ব্যাপারে বেশ কয়েকবার বৈঠক করেছে। বিভিন্ন দেশ সংস্থা মানবিক সহায়তা পাঠিয়েছে।
 
এই সংঘাতের আইনি দিক নিয়েও বিতর্ক রয়েছে। আন্তর্জাতিক আইনে বলা হয়েছে, যুদ্ধে বেসামরিক মানুষদের রক্ষা করতে হবে। কিন্তু ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে বেসামরিক মানুষদের উপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) এই অভিযোগ তদন্ত করছে।
 
গাজার এই পরিস্থিতি ইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি সংঘাতের ভয়াবহতা আবারো স্পষ্ট করে তুলেছে। এই সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য সব পক্ষের সদিচ্ছা প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলতে হবে এবং বেসামরিক মানুষদের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
 
ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে, মানুষের জীবনের পবিত্রতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কুরআন হাদিসে ন্যায়বিচার, সহানুভূতি এবং নিরপরাধ মানুষের নিরাপত্তার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। গাজায় প্রাণহানি দুর্ভোগ গভীরভাবে উদ্বেগজনক। বহু ইসলামী পণ্ডিত সংস্থা এই সংঘাতের নিন্দা জানিয়েছেন এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন। তারা ন্যায়বিচার ক্ষমার ইসলামী নীতির উপর জোর দিয়েছেন।
 
আশা করি এই বাংলা লেখাটি আপনার জন্য সহজবোধ্য হয়েছে।

saving score / loading statistics ...