Text Practice Mode
লাল নীল দীপাবলি
created Dec 7th 2024, 17:39 by AsifIqbal4
1
130 words
23 completed
5
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পর বাঙলা গদ্য লাভ করেছে বিভিন্ন পত্রপত্রিকার লালনপালন। পত্রপত্রিকা গদ্যের প্রবাহকে অনেকখানি নিয়ন্ত্রণ করে। উনিশশতকের দ্বিতীয় দশকে প্রকাশিত হয়েছিল সাময়িকপত্র, বাঙলা গদ্য এসব পত্রপত্রিকা আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে। পত্রপত্রিকাগুলোতে থাকতো নানান জ্ঞানের কথা, নানা রসের কথা, থাকতো নানা বাকপ্রতিবাদ। এর ফলে গদ্যের সীমাও যায় বেড়ে। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে গদ্যের পরিধি ছিলো সীমিত, কেননা সেখানে রচিত হয়েছে শুধু পাঠ্যবই। জীবনের সকল দিকের প্রতি তাদের লক্ষ্য ছিলো না। পত্রপত্রিকার লক্ষ্য জীবনের সবদিকে। তাই গদ্য বিস্তার লাভ করে।
বাঙলা ভাষায় প্রথম পত্রিকা প্রকাশিত করেন শ্রীরামপুরের মিশনারিরা। ১৮১৮ খ্রিষ্টাব্দ। পত্রিকাটির নাম দিকদর্শন। এ-পত্রিকায় বাঙলা গদ্য বেশ সহজ সরলভাবে ব্যবহৃত হয়। শ্রীরামপুর মিশন থেকে ১৮১৮-তে বেরোয় আরো একটি পত্রিকা। নাম সমাচার দর্পণ। এটি ছিলো সাপ্তাহিক পত্র। এর সম্পাদক ছিলেন জে সি মার্শম্যান। এ-পত্রিকায় চাকুরি করতেন পণ্ডিত জয়গোপাল তর্কালঙ্কার, পণ্ডিত তারিণীচরণ শিরোমণি।
বাঙলা ভাষায় প্রথম পত্রিকা প্রকাশিত করেন শ্রীরামপুরের মিশনারিরা। ১৮১৮ খ্রিষ্টাব্দ। পত্রিকাটির নাম দিকদর্শন। এ-পত্রিকায় বাঙলা গদ্য বেশ সহজ সরলভাবে ব্যবহৃত হয়। শ্রীরামপুর মিশন থেকে ১৮১৮-তে বেরোয় আরো একটি পত্রিকা। নাম সমাচার দর্পণ। এটি ছিলো সাপ্তাহিক পত্র। এর সম্পাদক ছিলেন জে সি মার্শম্যান। এ-পত্রিকায় চাকুরি করতেন পণ্ডিত জয়গোপাল তর্কালঙ্কার, পণ্ডিত তারিণীচরণ শিরোমণি।
