Text Practice Mode
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
বেইলি সেতু ভেঙে খালে। যে বেইলি সেতুর ধারণক্ষমতা সর্বোচ্চ ২০ টন, সেটার ওপর দিয়ে যদি ২৭ টন ওজনের ট্রাক চলাচল করে আর সেতুটি যদি জরাজীর্ণ থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সেটি ভেঙে পড়ার কথা। পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার তুষখালী এলাকায় গত শুক্রবার রাতে ঠিক তা ই ঘটেছে। খনন যন্ত্র বোঝাই একটি ট্রাক বেইলি সেতুটি পার হওয়ার সময় তা ভেঙে খালে পড়ে যায়। সেতুটি ভেঙে যাওয়ায় মঠবাড়িয়া ও বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, বেনাপোল, পিরোজপুরসহ ১২টি স্থানের সরাসরি সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
গত কয়েক বছর এই ধরনের বেশ কিছু দুর্ঘটনা ঘটেছে। গত বছরের আগস্টে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার চরখালী পাথরঘাটা সড়কের মাদারসী বেইলি সেতু ভেঙে পড়ে। একই বছর টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে একটি বেইলি সেতুর ওপর দিয়ে ৩৫ টনের একটি ট্রাক উঠে পড়লে ট্রাকসহ ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। ২০১৫ সালে কাউখালী চট্টগ্রাম সড়কের বেতছড়ি এলাকায় একটি বেইলি সেতুর পাটাতন ভেঙে পড়ে। এতে কাউখালী চট্টগ্রাম ও রাঙামাটির মধ্যে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। এভাবে একের পর এক বেইলি সেতু ভেঙে পড়ছে। অথচ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। মঠবাড়িয়ার তুষখালী এলাকার ভেঙে পড়া সেতুটি ১৯৯৫ সালে নির্মাণ করা হয়েছিল এবং দীর্ঘ ২৩ বছরে বড় ধরনের কোনো সংস্কার হয়নি। ফলে এটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছিল।
গত কয়েক বছর এই ধরনের বেশ কিছু দুর্ঘটনা ঘটেছে। গত বছরের আগস্টে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার চরখালী পাথরঘাটা সড়কের মাদারসী বেইলি সেতু ভেঙে পড়ে। একই বছর টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে একটি বেইলি সেতুর ওপর দিয়ে ৩৫ টনের একটি ট্রাক উঠে পড়লে ট্রাকসহ ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। ২০১৫ সালে কাউখালী চট্টগ্রাম সড়কের বেতছড়ি এলাকায় একটি বেইলি সেতুর পাটাতন ভেঙে পড়ে। এতে কাউখালী চট্টগ্রাম ও রাঙামাটির মধ্যে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। এভাবে একের পর এক বেইলি সেতু ভেঙে পড়ছে। অথচ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। মঠবাড়িয়ার তুষখালী এলাকার ভেঙে পড়া সেতুটি ১৯৯৫ সালে নির্মাণ করা হয়েছিল এবং দীর্ঘ ২৩ বছরে বড় ধরনের কোনো সংস্কার হয়নি। ফলে এটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছিল।
saving score / loading statistics ...