Text Practice Mode
চাকরির ভাইবা বোর্ডের প্রশ্ন উত্তর
created Oct 21st, 05:00 by Somair Hossain (1329)
0
565 words
6 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
১.আপনার সম্পর্কে বলুন।
"আমি একজন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং উদ্যমী ব্যক্তি, বর্তমানে আস-সুন্নাহ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটে ছোট ব্যবসা ব্যবস্থাপনা কোর্স করছি। আমার লক্ষ্য হলো ব্যবসা এবং ব্যবস্থাপনা খাতে পেশাগত উন্নয়ন। ভার্সিটি জীবনে আমি বিএনসিসি ক্যাডেট ছিলাম, এবং ১৪ দিনের রেজিমেন্ট ক্যাম্পে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সহনশীলতা শিখেছি। এই অভিজ্ঞতা আমাকে চাপের মধ্যে শান্ত থাকতে এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে শিখিয়েছে।
অতিরিক্তভাবে, আমার মার্শাল আর্টে ১২ বছরের অভিজ্ঞতা আছে, যা এক্সট্রা কারিকুলার কার্যক্রম হিসেবে আমার ডিসিপ্লিন এবং মোটিভেশন বাড়িয়েছে। আমি চাই আমার দক্ষতাগুলো পেশাগত জীবনে কাজে লাগাতে এবং নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে। আমি বর্তমানে খুলনায় বসবাস করছি এবং নতুন পেশাগত সুযোগ খুঁজছি, যেখানে আমার অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান প্রয়োগ করতে পারবো।"
২. আপনি কেন এই জবের জন্য আবেদন করেছেন?
"এই পজিশনে আবেদন করার পেছনের কারণ হলো, আমি বিশ্বাস করি আমার দৃঢ় মানসিকতা এবং লিডারশিপ দক্ষতা আমার জন্য উপযোগী করে তুলেছে। মার্শাল আর্ট থেকে আমি ডিসিপ্লিন এবং ক্রিটিক্যাল থিংকিং শিখেছি, যা কর্পোরেট পেশায় কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। ব্যবসা ব্যবস্থাপনা বিষয়ে আমার শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড এবং আমার আত্মোন্নয়নের আগ্রহ একসাথে আমাকে এই পজিশনের জন্য যোগ্য প্রার্থী করে তুলেছে।"
৩. আপনি আমাদের কোম্পানি থেকে কি প্রত্যাশা করেন?
"আমি আশা করি পেশাগত উন্নয়নের সুযোগ এবং দক্ষতাগুলি প্রয়োগ করার প্ল্যাটফর্ম পাবো, যেখানে আমি আমার লার্নিং অ্যাপ্লাই করতে পারবো এবং প্রয়োজনীয় ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে আরও দক্ষতা অর্জন করতে পারবো। আমি চাই আমার কাজের মাধ্যমে কোম্পানির উন্নয়নে অবদান রাখতে এবং পেশাগতভাবে নিজেকে আরও সমৃদ্ধ করতে।"
৪. আগামী ৫ বছরে নিজেকে কোন অবস্থানে দেখতে চান?
"আগামী পাঁচ বছরে আমি নিজেকে একজন দক্ষ ম্যানেজার বা লিডারশিপ পজিশনে দেখতে চাই, যেখানে আমি আমার লিডারশিপ স্কিল এবং ব্যবসা ব্যবস্থাপনা জ্ঞান কাজে লাগিয়ে কোম্পানির উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারবো। আমি আমার ব্যক্তিগত এবং পেশাগত লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধারাবাহিকভাবে নিজেকে উন্নত করতে চাই।"
৫. নিজের সম্পর্কে ৫ টি ইতিবাচক ও ৫ টি নেতিবাচক দিক তুলে ধরুন।
ইতিবাচক দিক:
১. ডিসিপ্লিনড – মার্শাল আর্ট আমাকে কঠোর পরিশ্রম এবং শৃঙ্খলাবদ্ধ হতে শিখিয়েছে।
২. লিডারশিপ স্কিল – দীর্ঘদিনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষমতা অর্জন করেছি।
৩. ক্রিটিক্যাল থিংকিং – চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে দ্রুত এবং কার্যকরী সিদ্ধান্ত নিতে পারি।
৪. ইনিশিয়েটিভ – নতুন কিছু শিখতে এবং নতুন দায়িত্ব নিতে সর্বদা প্রস্তুত।
৫. পারসিস্টেন্স – দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য অর্জনে আমি ধৈর্যশীল এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
নেতিবাচক দিক:
৬. কখনো কখনো অতিরিক্ত পারফেকশনিস্ট – সবকিছু নিখুঁত করতে গিয়ে বেশি সময় নিতে পারি।
৭. বেশি চাপ নিয়ে কাজ করা পছন্দ করি না – দীর্ঘ সময় ধরে চাপের মধ্যে কাজ করতে কিছুটা অস্বস্তি বোধ করি।
৮. ইমোশনাল হতে পারি – কিছু বিষয়ে আমার ইমোশনাল রেসপন্স বেশি হয়।
৯. বেশি অ্যাডজাস্টমেন্টে সমস্যা হতে পারে – সব ধরনের পরিবেশের সাথে খুব দ্রুত মানিয়ে নিতে পারি না।
১০. নিজের প্রতি বেশি কঠোর – নিজের ভুলগুলোর উপর বেশি মনোযোগ দিই এবং নিজেকে অনেক সময় কাঠগড়ায় দাঁড় করাই।
৬.আপনি মার্শাল আর্ট বিষয়ে তো অত্যন্ত দক্ষ, তাহলে কেন মার্শাল আর্টকেই পেশা হিসেবে নিলেন না?
"মার্শাল আর্ট আমার প্যাশন এবং এক্সট্রা কারিকুলার কার্যকলাপ হিসেবে আমার জীবনের একটি বড় অংশ, কিন্তু আমি সবসময় ব্যবসা এবং ব্যবস্থাপনার প্রতি গভীর আগ্রহ অনুভব করেছি। যদিও মার্শাল আর্টে ১২ বছরের অভিজ্ঞতা আছে, এবং এটি আমাকে ডিসিপ্লিন, মোটিভেশন এবং লিডারশিপ স্কিল শিখিয়েছে, আমি মনে করি কর্পোরেট পেশায় নিজেকে গড়ে তোলার জন্য আরও সম্ভাবনা এবং নতুন অভিজ্ঞতার সুযোগ রয়েছে।
ব্যবসা ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে কাজ করে আমি বিভিন্ন ধরনের প্রফেশনাল স্কিল অর্জন করতে পারবো এবং নিজের ক্যারিয়ারকে নতুন মাত্রায় নিয়ে যেতে পারবো। তাছাড়া, আমি আমার মার্শাল আর্টের জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতাকে সবসময় একটি ব্যক্তিগত উন্নয়ন ও স্বাস্থ্যসুরক্ষার অংশ হিসেবে ধরে রাখতে চাই, যা আমার পেশাগত জীবনকেও সমৃদ্ধ করে।"
এই উত্তরটি দিয়ে বোঝানো যায় যে, আপনি মার্শাল আর্টকে পুরোপুরি ছাড়ছেন না, বরং এটি আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে ভারসাম্য আনতে সহায়ক।
"আমি একজন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং উদ্যমী ব্যক্তি, বর্তমানে আস-সুন্নাহ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটে ছোট ব্যবসা ব্যবস্থাপনা কোর্স করছি। আমার লক্ষ্য হলো ব্যবসা এবং ব্যবস্থাপনা খাতে পেশাগত উন্নয়ন। ভার্সিটি জীবনে আমি বিএনসিসি ক্যাডেট ছিলাম, এবং ১৪ দিনের রেজিমেন্ট ক্যাম্পে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সহনশীলতা শিখেছি। এই অভিজ্ঞতা আমাকে চাপের মধ্যে শান্ত থাকতে এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে শিখিয়েছে।
অতিরিক্তভাবে, আমার মার্শাল আর্টে ১২ বছরের অভিজ্ঞতা আছে, যা এক্সট্রা কারিকুলার কার্যক্রম হিসেবে আমার ডিসিপ্লিন এবং মোটিভেশন বাড়িয়েছে। আমি চাই আমার দক্ষতাগুলো পেশাগত জীবনে কাজে লাগাতে এবং নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে। আমি বর্তমানে খুলনায় বসবাস করছি এবং নতুন পেশাগত সুযোগ খুঁজছি, যেখানে আমার অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান প্রয়োগ করতে পারবো।"
২. আপনি কেন এই জবের জন্য আবেদন করেছেন?
"এই পজিশনে আবেদন করার পেছনের কারণ হলো, আমি বিশ্বাস করি আমার দৃঢ় মানসিকতা এবং লিডারশিপ দক্ষতা আমার জন্য উপযোগী করে তুলেছে। মার্শাল আর্ট থেকে আমি ডিসিপ্লিন এবং ক্রিটিক্যাল থিংকিং শিখেছি, যা কর্পোরেট পেশায় কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। ব্যবসা ব্যবস্থাপনা বিষয়ে আমার শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড এবং আমার আত্মোন্নয়নের আগ্রহ একসাথে আমাকে এই পজিশনের জন্য যোগ্য প্রার্থী করে তুলেছে।"
৩. আপনি আমাদের কোম্পানি থেকে কি প্রত্যাশা করেন?
"আমি আশা করি পেশাগত উন্নয়নের সুযোগ এবং দক্ষতাগুলি প্রয়োগ করার প্ল্যাটফর্ম পাবো, যেখানে আমি আমার লার্নিং অ্যাপ্লাই করতে পারবো এবং প্রয়োজনীয় ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে আরও দক্ষতা অর্জন করতে পারবো। আমি চাই আমার কাজের মাধ্যমে কোম্পানির উন্নয়নে অবদান রাখতে এবং পেশাগতভাবে নিজেকে আরও সমৃদ্ধ করতে।"
৪. আগামী ৫ বছরে নিজেকে কোন অবস্থানে দেখতে চান?
"আগামী পাঁচ বছরে আমি নিজেকে একজন দক্ষ ম্যানেজার বা লিডারশিপ পজিশনে দেখতে চাই, যেখানে আমি আমার লিডারশিপ স্কিল এবং ব্যবসা ব্যবস্থাপনা জ্ঞান কাজে লাগিয়ে কোম্পানির উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারবো। আমি আমার ব্যক্তিগত এবং পেশাগত লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধারাবাহিকভাবে নিজেকে উন্নত করতে চাই।"
৫. নিজের সম্পর্কে ৫ টি ইতিবাচক ও ৫ টি নেতিবাচক দিক তুলে ধরুন।
ইতিবাচক দিক:
১. ডিসিপ্লিনড – মার্শাল আর্ট আমাকে কঠোর পরিশ্রম এবং শৃঙ্খলাবদ্ধ হতে শিখিয়েছে।
২. লিডারশিপ স্কিল – দীর্ঘদিনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষমতা অর্জন করেছি।
৩. ক্রিটিক্যাল থিংকিং – চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে দ্রুত এবং কার্যকরী সিদ্ধান্ত নিতে পারি।
৪. ইনিশিয়েটিভ – নতুন কিছু শিখতে এবং নতুন দায়িত্ব নিতে সর্বদা প্রস্তুত।
৫. পারসিস্টেন্স – দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য অর্জনে আমি ধৈর্যশীল এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
নেতিবাচক দিক:
৬. কখনো কখনো অতিরিক্ত পারফেকশনিস্ট – সবকিছু নিখুঁত করতে গিয়ে বেশি সময় নিতে পারি।
৭. বেশি চাপ নিয়ে কাজ করা পছন্দ করি না – দীর্ঘ সময় ধরে চাপের মধ্যে কাজ করতে কিছুটা অস্বস্তি বোধ করি।
৮. ইমোশনাল হতে পারি – কিছু বিষয়ে আমার ইমোশনাল রেসপন্স বেশি হয়।
৯. বেশি অ্যাডজাস্টমেন্টে সমস্যা হতে পারে – সব ধরনের পরিবেশের সাথে খুব দ্রুত মানিয়ে নিতে পারি না।
১০. নিজের প্রতি বেশি কঠোর – নিজের ভুলগুলোর উপর বেশি মনোযোগ দিই এবং নিজেকে অনেক সময় কাঠগড়ায় দাঁড় করাই।
৬.আপনি মার্শাল আর্ট বিষয়ে তো অত্যন্ত দক্ষ, তাহলে কেন মার্শাল আর্টকেই পেশা হিসেবে নিলেন না?
"মার্শাল আর্ট আমার প্যাশন এবং এক্সট্রা কারিকুলার কার্যকলাপ হিসেবে আমার জীবনের একটি বড় অংশ, কিন্তু আমি সবসময় ব্যবসা এবং ব্যবস্থাপনার প্রতি গভীর আগ্রহ অনুভব করেছি। যদিও মার্শাল আর্টে ১২ বছরের অভিজ্ঞতা আছে, এবং এটি আমাকে ডিসিপ্লিন, মোটিভেশন এবং লিডারশিপ স্কিল শিখিয়েছে, আমি মনে করি কর্পোরেট পেশায় নিজেকে গড়ে তোলার জন্য আরও সম্ভাবনা এবং নতুন অভিজ্ঞতার সুযোগ রয়েছে।
ব্যবসা ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে কাজ করে আমি বিভিন্ন ধরনের প্রফেশনাল স্কিল অর্জন করতে পারবো এবং নিজের ক্যারিয়ারকে নতুন মাত্রায় নিয়ে যেতে পারবো। তাছাড়া, আমি আমার মার্শাল আর্টের জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতাকে সবসময় একটি ব্যক্তিগত উন্নয়ন ও স্বাস্থ্যসুরক্ষার অংশ হিসেবে ধরে রাখতে চাই, যা আমার পেশাগত জীবনকেও সমৃদ্ধ করে।"
এই উত্তরটি দিয়ে বোঝানো যায় যে, আপনি মার্শাল আর্টকে পুরোপুরি ছাড়ছেন না, বরং এটি আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে ভারসাম্য আনতে সহায়ক।
saving score / loading statistics ...