Text Practice Mode
জোট চীনবিরোধী রূপ নিয়েছে
created Jul 29th 2023, 10:15 by Mozammal haque
2
212 words
4 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, ভারত ও অস্ট্রেলিয়া- এই চার দেশ ২০০৭ সালে এই জোট গঠন করে। জোট গঠনে তৎকালীন জাপানি প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ছিলেন প্রধান উদ্যোক্তা। তবে পেছন থেকে মূল কলকাঠি নেড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। জোটটি অনেক দিন নিস্ক্রিয় ছিল। কিন্তু ২০১৭ সালে আবে আবার জাপানের প্রধানমন্ত্রী হলে জোটের সদস্যরা সক্রিয় হয়ে ওঠেন। সরকারি ভাষ্যমতে বলতে হয়, জোটটির উদ্দেশ্য হচ্ছে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় নৌ যাতায়াতকে মুক্ত রাখা, গণতন্ত্রের সংগ্রামকে এগিয়ে নেওয়া এবং আঞ্চলিক দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তোলা। চীন অবশ্য এই জোটকে এই অঞ্চলে তার ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে সীমিত করার মার্কিন পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।
অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন, ইউরোপে সামরিক সংগঠন ন্যাটোর মতো এই জোটও যুক্তরাষ্ট্রের নির্দেশে দক্ষিণ এশিয়ায় একই ভূমিকা পালন করবে। চীনের দ্রু উত্থানকে যুক্তরাষ্ট্র তার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে। যদিও জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন, ডিয়েগো গার্সিয়াসহ অস্ট্রেলিয়ার পাইন গ্যাপ, ডারউইন, জেরালটনের গোয়েন্দা স্যাটেলাইট স্টেশনের মতো অসংখ্য সামরিক ঘাঁটি চীনকে ঘিরে রেখেছে এবং নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে। জাপানের শিনজো আবের দল চীনবিরোধী অবস্থানকে তাদের দলের অন্যতম নীতি হিসেবে স্থান দিয়েছে। এই উগ্র চীনবিরোধিতা আবে পেয়েছিলেন তাঁর দাদা নবরু কিশির কাছ থেকে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কিশি চীনের মাঞ্চুরিয়া প্রদেশ দখলে নেতৃত্ব দেন এবং সেখানে গণহত্যায় অংশ নেন। যুদ্ধ শেষ হলে কিশি যুদ্ধাপরাধী হিসেবে অভিযুক্ত হন। তবে যুক্তরাষ্ট্র তাঁকে কাছে টানতে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনেনি। কিশি বা আবে জাপানের ঐতিহাসিক অপরাধের জন্য চীনের কাছে কখনো ক্ষমা চাননি।
অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন, ইউরোপে সামরিক সংগঠন ন্যাটোর মতো এই জোটও যুক্তরাষ্ট্রের নির্দেশে দক্ষিণ এশিয়ায় একই ভূমিকা পালন করবে। চীনের দ্রু উত্থানকে যুক্তরাষ্ট্র তার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে। যদিও জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন, ডিয়েগো গার্সিয়াসহ অস্ট্রেলিয়ার পাইন গ্যাপ, ডারউইন, জেরালটনের গোয়েন্দা স্যাটেলাইট স্টেশনের মতো অসংখ্য সামরিক ঘাঁটি চীনকে ঘিরে রেখেছে এবং নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে। জাপানের শিনজো আবের দল চীনবিরোধী অবস্থানকে তাদের দলের অন্যতম নীতি হিসেবে স্থান দিয়েছে। এই উগ্র চীনবিরোধিতা আবে পেয়েছিলেন তাঁর দাদা নবরু কিশির কাছ থেকে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কিশি চীনের মাঞ্চুরিয়া প্রদেশ দখলে নেতৃত্ব দেন এবং সেখানে গণহত্যায় অংশ নেন। যুদ্ধ শেষ হলে কিশি যুদ্ধাপরাধী হিসেবে অভিযুক্ত হন। তবে যুক্তরাষ্ট্র তাঁকে কাছে টানতে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনেনি। কিশি বা আবে জাপানের ঐতিহাসিক অপরাধের জন্য চীনের কাছে কখনো ক্ষমা চাননি।
