Text Practice Mode
সেপ্টেম্বর থেকেই চালু হচ্ছে টাকা–রুপি কার্ড: গভর্নর
created Jul 11th 2023, 12:05 by EKMUTHO ROD
2
214 words
6 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
আগামী সেপ্টেম্বর থেকে চালু হচ্ছে ‘টাকা-রুপি কার্ড’। বাংলাদেশ ব্যাংক এই দুই মুদ্রার কার্ড চালু করবে। বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ভারতীয় রুপির ব্যবহারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার এ কথা জানান।
রাজধানীর লা মেরেডিয়ান হোটেলে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ভারতীয় হাইকমিশনের যৌথ আয়োজনে এ অনুষ্ঠান হয়। ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন প্রমুখ এতে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, টাকা–রুপিতে আমরা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড চালুর প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। সেপ্টেম্বরে এটি চালু করা যাবে।’ ডলার সাশ্রয়ের অংশ হিসেবে কার্ড চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে যাঁরা ভারতে যান, তাঁরা মার্কিন ডলার নিয়ে যান। ভারতে যাওয়ার পর সেই ডলারকে রুপিতে রূপান্তর করে খরচ করতে হয়। নতুন কার্ড চালু হলে দুবার মুদ্রা বিনিময় আর করতে হবে না। কার্ড ব্যবহার করলে বিনিময় হারের খরচ কিছুটা বাঁচবে। এ কার্ড দেশে যেমন ব্যবহার করা যাবে, তেমনই ভারতে গিয়েও ব্যবহার করা যাবে।
গত ১৮ জুন ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রথমার্ধের নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় গভর্নর প্রথম টাকা–রুপি কার্ডের কথা ঘোষণা দিয়েছিলেন। গভর্নর বলেছিলেন, আমরা টাকার একটি পে-কার্ড চালু করছি।
এটাকে ভারতের রুপির সঙ্গে সংযুক্ত করে দেব। এ কার্ড থাকলে গ্রাহকেরা বাংলাদেশে এটিকে ডেবিট কার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যেকোনো কেনাকাটা করতে পারবেন। আবার যখন ভারতে যাবেন, তখনো এ কার্ড দিয়েই ভ্রমণ কোটায় ১২ হাজার ডলার খরচ করতে পারবেন।’
রাজধানীর লা মেরেডিয়ান হোটেলে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ভারতীয় হাইকমিশনের যৌথ আয়োজনে এ অনুষ্ঠান হয়। ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন প্রমুখ এতে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, টাকা–রুপিতে আমরা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড চালুর প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। সেপ্টেম্বরে এটি চালু করা যাবে।’ ডলার সাশ্রয়ের অংশ হিসেবে কার্ড চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে যাঁরা ভারতে যান, তাঁরা মার্কিন ডলার নিয়ে যান। ভারতে যাওয়ার পর সেই ডলারকে রুপিতে রূপান্তর করে খরচ করতে হয়। নতুন কার্ড চালু হলে দুবার মুদ্রা বিনিময় আর করতে হবে না। কার্ড ব্যবহার করলে বিনিময় হারের খরচ কিছুটা বাঁচবে। এ কার্ড দেশে যেমন ব্যবহার করা যাবে, তেমনই ভারতে গিয়েও ব্যবহার করা যাবে।
গত ১৮ জুন ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রথমার্ধের নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় গভর্নর প্রথম টাকা–রুপি কার্ডের কথা ঘোষণা দিয়েছিলেন। গভর্নর বলেছিলেন, আমরা টাকার একটি পে-কার্ড চালু করছি।
এটাকে ভারতের রুপির সঙ্গে সংযুক্ত করে দেব। এ কার্ড থাকলে গ্রাহকেরা বাংলাদেশে এটিকে ডেবিট কার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যেকোনো কেনাকাটা করতে পারবেন। আবার যখন ভারতে যাবেন, তখনো এ কার্ড দিয়েই ভ্রমণ কোটায় ১২ হাজার ডলার খরচ করতে পারবেন।’
