Text Practice Mode
মৎস্য অধিদপ্তর এর টাইপিং পরীক্ষা
created Nov 23rd 2022, 09:42 by Al Jobayer
1
257 words
10 completed
2
Rating visible after 3 or more votes
00:00
জায়ান আর ওমর এসেছে খালুর বাড়িতে। খালু ওদেরকে তার সবজি ও ফল বাগান দেখালেন। খালাতো বোন সীমা আপাও সাথে এসেছে। বাড়ির পাশের সবজি বাগানের একদিকে আছে লাউ। লাউয়ের মাচায় ঝুলছে লাউ। সবুজ পাতার মধ্যে দুলছে সাদা ফুল। শিমের মাচার উপর শিম। শিমের অপরূপ সুন্দর সাদা ও বেগুনি ফুল। চড়ুই, শালিক মাচার উপর উড়ছে। মাচার পাশের বেগুন খেতও ফুলে ভরা। টুনটুনি পাখি ফুলের উপর উড়ছে। হলুদ ও সাদা প্রজাপতি আরো লাল ফড়িং উড়াউড়ি করছে।
জায়ান আর ওমর যেমন অবাক, তেমনি খুশি। খালু বললেন, পাখিরা শস্যদানা আর কীটপতঙ্গ আর অনেক পাখি আবার মধুও ভালোবাসে। ওরা দেখল, আমগাছের ডালে বড় একটি মৌচাক। খালুর কাছে শুনল মৌমাছি, পাখি ও পোকারা গাছের অনেক উপকার করে। পাখি, পিপড়া ও মৌমাছিরা ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ায়। মৌমছিরা ফুল থেকে মধু আহরণ করে। আমগাছ দেখিয়ে খালু বললেন এখন গাছে মুকুল হয়েছে। কিছুদিন পর এগুলো আমের গুটিতে পরিনত হবে।
ফল বাগানের পাশে গিয়ে সীমা বাপা বলল গাছ আমাদের উপকার করে। একটু ভেবে বলো তো কীভাবে? জায়ান খুশীতে হাততালি দিল। বলল, আমি জানি আমরা তো গাছ থেকে কতো রকমের খাবার খাই। খড়ি আর কাঠও পাই। খালু বলেন ঠিক আছে। তবে গাছ আমাদের বেশি উপকার করে অক্সিজেন দিয়ে। অক্সিজেন ছাড়া আমরা চলতে পারি না। ওরা সবাই বাগানের দিকে তাকাল। দেখল, বাতাসে গাছের ডাল দুলছে। পাখি, মৌমাছি উড়ছে ও ফুলে বসছে। সবাই যেন সবার কতো আপনজন।
গনি মিয়া শখ করে কবুতর পোষেন। কবুতরগুলো বাক বাকুম বাক বাকুম ডাক। গনি মিয়ার মেয়ে রিতা। রিতা নবম শ্রেণীতে পড়ে। সে কবুতরগুলো খুব ভালবাসে। সে কবুতরকে দেখে ও খাবার খেতে দেয়। কবুতরগুলো খেয়াল খুশি মত উড়াউড়ি করে। ওদের বাসার পাশে পরশ বাবুর ছাগলের খামার।
জায়ান আর ওমর যেমন অবাক, তেমনি খুশি। খালু বললেন, পাখিরা শস্যদানা আর কীটপতঙ্গ আর অনেক পাখি আবার মধুও ভালোবাসে। ওরা দেখল, আমগাছের ডালে বড় একটি মৌচাক। খালুর কাছে শুনল মৌমাছি, পাখি ও পোকারা গাছের অনেক উপকার করে। পাখি, পিপড়া ও মৌমাছিরা ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ায়। মৌমছিরা ফুল থেকে মধু আহরণ করে। আমগাছ দেখিয়ে খালু বললেন এখন গাছে মুকুল হয়েছে। কিছুদিন পর এগুলো আমের গুটিতে পরিনত হবে।
ফল বাগানের পাশে গিয়ে সীমা বাপা বলল গাছ আমাদের উপকার করে। একটু ভেবে বলো তো কীভাবে? জায়ান খুশীতে হাততালি দিল। বলল, আমি জানি আমরা তো গাছ থেকে কতো রকমের খাবার খাই। খড়ি আর কাঠও পাই। খালু বলেন ঠিক আছে। তবে গাছ আমাদের বেশি উপকার করে অক্সিজেন দিয়ে। অক্সিজেন ছাড়া আমরা চলতে পারি না। ওরা সবাই বাগানের দিকে তাকাল। দেখল, বাতাসে গাছের ডাল দুলছে। পাখি, মৌমাছি উড়ছে ও ফুলে বসছে। সবাই যেন সবার কতো আপনজন।
গনি মিয়া শখ করে কবুতর পোষেন। কবুতরগুলো বাক বাকুম বাক বাকুম ডাক। গনি মিয়ার মেয়ে রিতা। রিতা নবম শ্রেণীতে পড়ে। সে কবুতরগুলো খুব ভালবাসে। সে কবুতরকে দেখে ও খাবার খেতে দেয়। কবুতরগুলো খেয়াল খুশি মত উড়াউড়ি করে। ওদের বাসার পাশে পরশ বাবুর ছাগলের খামার।
saving score / loading statistics ...