Text Practice Mode
বিশ্বশান্তি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে যে কারণে
created Nov 21st 2022, 15:45 by Arafat Sk
0
302 words
7 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
বিশ্বশান্তি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে যে কারণে
কিছুদিন আগে পত্রিকায় প্রকাশিত পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে প্রতীয়মান হয়, রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে ফেরত পাঠারোর উদ্যোগের কোনো অগ্রগতি হয়নি। বিশ্ব বাংলাদেশকে বাস্ততসম্মত ও কার্যকর কোনো প্রকার সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসেনি। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে রোহিঙ্গাদের সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে সহজেই অনুমান করা যায়। বিশ্ব রোহিঙ্গাদের সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে সহজেই অনুমান করা যায়। বিশ্ব রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনে মোটেও কিছু করেনি বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ানকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। গার্ডিয়ানে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিমন্ত্রী শঅহরিয়অর আলম বলেছেন, ‘রাজনৈতিক এবং প্রত্যাবাসন সমাধানে বিশ্ব একেবারে কিছুই করছে না। তারা এখনো তাদের সব শক্তি প্রয়োগ করিনি। সাম্প্রতিককালেও তারা মিয়ানমারে বিনিয়োগ অব্যাহত রেখেছে।২০১৭ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের চেয়ে বেশি ছিল।’ তিনি আরো বলেন, ‘মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ব মোটেও কিছু করেনি। বাংলাদেশ বাংলাদেশ বৈশ্বিক সহায়তা ছাড়াই ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে।’ পররাষ্ট্র প্রদিমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের জন্য আর্ধিক সহায়তা প্রতি বছর হ্রাস পাচ্ছে এবং মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেতে পালিয়ে সাত লাখের বেশি মানুষ বাংলাদেশে আসার পর থেকে বিগত পাঁচ বছরে প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে কোনো বাস্তব অগ্রগতি হয়নি।’
প্রতিবেদনে প্রতিমন্ত্রীর উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, ‘মিয়ানমারের সামরিকজান্তার ওপর যথ্ষ্টে চাপ দেয়া হয়নি।’ তিনি জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যা মামলা ও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে জোরপূর্বক দেশ ছাড়তে বাধ্য করা সংক্রান্ত মামলায় ব্যাপকতর আন্তর্জাতিক সমর্থনের আহ্বান জানিয়েছেন। মিয়ানমারের সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তাদের ভ্রমণ ও অর্থের ওপর প্রস্তাবিত নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে শাহরিয়ার আলম বলেন, এসব ব্যক্তি খুব কমই ভ্রমণ করে থাকে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের মানবিক আবেদনে এ বছর প্রয়োজনীর অর্থের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ পেয়েছে।’ বিশ্বব্যাপী ব্যয় বৃদ্ধির কারণে আগামী বছর আরো কম অর্থ দেয়া হতে পারে বলে তিনি আশঙ্কা করেন। প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র কিছু লোককে প্রনর্বাসনের প্রস্তাব দিয়েছে। তবে বাংলাদেশের ওপর বোঝা উল্লেখযোগ্যভঅবে লাঘব করার জন্য আরো কয়েকটি দেশের অনুরূপ প্রস্তার দিতে হবে।’
কিছুদিন আগে পত্রিকায় প্রকাশিত পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে প্রতীয়মান হয়, রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে ফেরত পাঠারোর উদ্যোগের কোনো অগ্রগতি হয়নি। বিশ্ব বাংলাদেশকে বাস্ততসম্মত ও কার্যকর কোনো প্রকার সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসেনি। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে রোহিঙ্গাদের সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে সহজেই অনুমান করা যায়। বিশ্ব রোহিঙ্গাদের সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে সহজেই অনুমান করা যায়। বিশ্ব রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনে মোটেও কিছু করেনি বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ানকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। গার্ডিয়ানে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিমন্ত্রী শঅহরিয়অর আলম বলেছেন, ‘রাজনৈতিক এবং প্রত্যাবাসন সমাধানে বিশ্ব একেবারে কিছুই করছে না। তারা এখনো তাদের সব শক্তি প্রয়োগ করিনি। সাম্প্রতিককালেও তারা মিয়ানমারে বিনিয়োগ অব্যাহত রেখেছে।২০১৭ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের চেয়ে বেশি ছিল।’ তিনি আরো বলেন, ‘মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ব মোটেও কিছু করেনি। বাংলাদেশ বাংলাদেশ বৈশ্বিক সহায়তা ছাড়াই ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে।’ পররাষ্ট্র প্রদিমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের জন্য আর্ধিক সহায়তা প্রতি বছর হ্রাস পাচ্ছে এবং মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেতে পালিয়ে সাত লাখের বেশি মানুষ বাংলাদেশে আসার পর থেকে বিগত পাঁচ বছরে প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে কোনো বাস্তব অগ্রগতি হয়নি।’
প্রতিবেদনে প্রতিমন্ত্রীর উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, ‘মিয়ানমারের সামরিকজান্তার ওপর যথ্ষ্টে চাপ দেয়া হয়নি।’ তিনি জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যা মামলা ও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে জোরপূর্বক দেশ ছাড়তে বাধ্য করা সংক্রান্ত মামলায় ব্যাপকতর আন্তর্জাতিক সমর্থনের আহ্বান জানিয়েছেন। মিয়ানমারের সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তাদের ভ্রমণ ও অর্থের ওপর প্রস্তাবিত নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে শাহরিয়ার আলম বলেন, এসব ব্যক্তি খুব কমই ভ্রমণ করে থাকে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের মানবিক আবেদনে এ বছর প্রয়োজনীর অর্থের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ পেয়েছে।’ বিশ্বব্যাপী ব্যয় বৃদ্ধির কারণে আগামী বছর আরো কম অর্থ দেয়া হতে পারে বলে তিনি আশঙ্কা করেন। প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র কিছু লোককে প্রনর্বাসনের প্রস্তাব দিয়েছে। তবে বাংলাদেশের ওপর বোঝা উল্লেখযোগ্যভঅবে লাঘব করার জন্য আরো কয়েকটি দেশের অনুরূপ প্রস্তার দিতে হবে।’
saving score / loading statistics ...