Text Practice Mode
দুধের শতকরা সংযুক্তি
created Mar 21st 2022, 03:01 by Taif Hossain
0
258 words
31 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
00:00
দুধের শতকরা সংযুক্তি:
প্রাকৃতিক খাদ্যদ্রব্যর মধ্যে দুধ অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। দুধে প্রাণিদেহের প্রয়োজনীয় সব প্রকার পুষ্টি উপাদান সুষমভাবে থাকে বলে, একে আদর্শ খাদ্য বলে। নবজাতক ও শিশুর দৈহিক প্রবৃদ্ধি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গঠনের জন্য দুধ অপরিহার্য। এ কারণে শিশুর জন্য মায়ের দুধের অন্য কোন বিকল্প নেই। বড় হলে সকলের জন্য গরুর দুধ আদর্শ খাদ্য।
দুধকে সংরক্ষনের জন্য ১০ ডিগ্রি তাপমাত্রা, ব্যাকটেরিয়া মুক্ত ও অক্সিজেনবিহীন নিষ্ক্রিয় পরিবেশে যেমন নাইট্রোজেন গ্যাস দরকার। তাই ব্যাকটেরিয়ামুক্ত নিষ্ক্রিয় পরিবেশে দুধকে প্যাকেটজাত করে রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষন করা হয়।
খাদ্য দ্রব্য সংরক্ষণে ভিনেগারের গুরুত্ব:
ভিনেগার সহজলভ্য ও নির্দোষ একটি প্রিজারভেটিভ। ভিনেগারের এসিড মান ৪.৭৪ হওয়ায় এ অম্লীয় পরিবেশে প্যাথাজেনিক ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে না বা এদের বৃদ্ধিতে বাধা পায়। তাই মাছ, মাংস, শাক, সবজি সংরক্ষনে ভিনেগার ব্যবহৃত হয়।
ভিনেগার স্বাদে তৃপ্তিকর অম্লস্বাদযুক্ত হওয়ায় বিভিন্ন ফলের আচার সংরক্ষনে, স্যুপের স্বাদ বৃদ্ধি করতে, মাছ মাংস রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয়। ভিনেগারের সংস্পর্শে প্রোটিন অণুতে বিযোজন সহজে ঘটে; তাই মাছ মাংস রান্নায় ভিনেগার সুফলদায়ক ভূমিকা রাখে। সালাদ তৈরিতে ভিনেগার ব্যবহৃত হয়।
এসিড মাধ্যমে পিকলিং বা আচার তৈরিতে ভিনেগারের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। পেয়াজ, রসুন, কাঁচা মরিচ, শীতের শাকসবজি, মাংস প্রভৃতি ভিনেগারে ডুবিয়ে সংরক্ষন করা হয়। ভিনেগারসহ খাদ্যবস্তুকে তাপ দিয়ে ফুটিয়ে নিলে বিভিন্ন অনূজীব বা ব্যাকটেরিয়া মরে যায়। এ অবস্থায় খাদ্য সংরক্ষণে অনেক বেশি কার্যকর ও দীর্ঘকাল থাকা সম্ভব হয়।
চাটনির মত রেসিমোস নামক বিভিন্ন মিশ্র সবজি থেকে মুখরোচক খাদ্য তৈরি করা হয়। যেমন ফুলকপি, মুলা, শালগম, গাজর, বরবটি, শসা, কাচাঁপেপে, কামরাঙ্গা ইত্যাদি সবজিকে টুকরো করে চিনি, লবণ ও ভিনাগারসহ ফুটিয়ে নিলে রেসিমোস তৈরি হয়। এ মিশ্র সবজিকে বায়োরোধী করে কাচের বয়েমে ভর্তি করে রাখা হয়। পরবর্তি মৌসুমে তা খাওয়া যায়।
সমাপ্ত।
প্রাকৃতিক খাদ্যদ্রব্যর মধ্যে দুধ অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। দুধে প্রাণিদেহের প্রয়োজনীয় সব প্রকার পুষ্টি উপাদান সুষমভাবে থাকে বলে, একে আদর্শ খাদ্য বলে। নবজাতক ও শিশুর দৈহিক প্রবৃদ্ধি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গঠনের জন্য দুধ অপরিহার্য। এ কারণে শিশুর জন্য মায়ের দুধের অন্য কোন বিকল্প নেই। বড় হলে সকলের জন্য গরুর দুধ আদর্শ খাদ্য।
দুধকে সংরক্ষনের জন্য ১০ ডিগ্রি তাপমাত্রা, ব্যাকটেরিয়া মুক্ত ও অক্সিজেনবিহীন নিষ্ক্রিয় পরিবেশে যেমন নাইট্রোজেন গ্যাস দরকার। তাই ব্যাকটেরিয়ামুক্ত নিষ্ক্রিয় পরিবেশে দুধকে প্যাকেটজাত করে রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষন করা হয়।
খাদ্য দ্রব্য সংরক্ষণে ভিনেগারের গুরুত্ব:
ভিনেগার সহজলভ্য ও নির্দোষ একটি প্রিজারভেটিভ। ভিনেগারের এসিড মান ৪.৭৪ হওয়ায় এ অম্লীয় পরিবেশে প্যাথাজেনিক ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে না বা এদের বৃদ্ধিতে বাধা পায়। তাই মাছ, মাংস, শাক, সবজি সংরক্ষনে ভিনেগার ব্যবহৃত হয়।
ভিনেগার স্বাদে তৃপ্তিকর অম্লস্বাদযুক্ত হওয়ায় বিভিন্ন ফলের আচার সংরক্ষনে, স্যুপের স্বাদ বৃদ্ধি করতে, মাছ মাংস রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয়। ভিনেগারের সংস্পর্শে প্রোটিন অণুতে বিযোজন সহজে ঘটে; তাই মাছ মাংস রান্নায় ভিনেগার সুফলদায়ক ভূমিকা রাখে। সালাদ তৈরিতে ভিনেগার ব্যবহৃত হয়।
এসিড মাধ্যমে পিকলিং বা আচার তৈরিতে ভিনেগারের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। পেয়াজ, রসুন, কাঁচা মরিচ, শীতের শাকসবজি, মাংস প্রভৃতি ভিনেগারে ডুবিয়ে সংরক্ষন করা হয়। ভিনেগারসহ খাদ্যবস্তুকে তাপ দিয়ে ফুটিয়ে নিলে বিভিন্ন অনূজীব বা ব্যাকটেরিয়া মরে যায়। এ অবস্থায় খাদ্য সংরক্ষণে অনেক বেশি কার্যকর ও দীর্ঘকাল থাকা সম্ভব হয়।
চাটনির মত রেসিমোস নামক বিভিন্ন মিশ্র সবজি থেকে মুখরোচক খাদ্য তৈরি করা হয়। যেমন ফুলকপি, মুলা, শালগম, গাজর, বরবটি, শসা, কাচাঁপেপে, কামরাঙ্গা ইত্যাদি সবজিকে টুকরো করে চিনি, লবণ ও ভিনাগারসহ ফুটিয়ে নিলে রেসিমোস তৈরি হয়। এ মিশ্র সবজিকে বায়োরোধী করে কাচের বয়েমে ভর্তি করে রাখা হয়। পরবর্তি মৌসুমে তা খাওয়া যায়।
সমাপ্ত।
saving score / loading statistics ...